আপনার প্রতিষ্ঠানের ডোমেইন নির্বাচনের পূর্বে কিছু বিবেচ্য বিষয়

আমরা যারা অনলাইনে বিজনেস করছি তাদের অনেকেই নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েবসাইট ডিজাইন করিয়ে নিয়েছি, আবার অনেকে হয়তো চিন্তা করছি ওয়েবসাইট রেডি করে নেওয়ার। অনলাইনে বিজনেসের জন্য একটি ওয়েবসাইট নিঃসন্দেহে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কিন্তু পাশাপাশি এও খেয়াল রাখা প্রয়োজন ওয়েবসাইটটি কখন আপনার দরকার। অনেকেই বিজনেস এর শুরুতেই ওয়েবসাইট বানানোর পেছনে বেশ কিছু টাকা ইনভেস্ট করে ফেলেন যা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। আগে অবশ্যই আপনার বিজনেস এর বেসিক এবং অনলাইনের খুঁটিনাটি জেনে বুঝে তারপর এগুলো বুদ্ধিমানের কাজ হবে। তারপরও খুব বেশি আগ্রহ পোষণ করলে চাইলে আপনার প্রতিষ্ঠান ডোমেইন রেজিস্টার করে রাখতে পারেন। আবার অনেকে আছেন যারা খুব সস্তায় একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করে কাজ শুরু করতে চান, এতে ভালো ফল পাওয়া যায় না বরং কিছুটা সময় নষ্ট হয় এবং তিক্ত অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়। তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম অবস্থায় ওয়েবসাইট ডিজাইন করার পেছনে বেশি ইনভেস্ট না করা।

এখন আসে ডোমেইন প্রসঙ্গে, যেহেতু ডোমেইনের বাৎসরিক চার্জ ১,০০০ টাকার কিছু কম বা বেশি তাই নিজের প্রতিষ্ঠান জন্য একটা ডোমেইন রেজিস্টার করে রাখা যেতেই পারে। তাছাড়া আরেকটি ব্যাপার হচ্ছে, আপনার বিজনেস বেশ কিছু এগিয়ে নেয়ার পর যদি দেখা যায় আপনার বিজনেস এর নামের ডোমেইনটি অন্যকেও রেজিস্টার করে রেখেছেন সে ক্ষেত্রে অনেকে আফসোস করেন এবং পেরে না পেরে কাছাকাছি নামের ডোমেইন নিয়ে সাইড চালান। তাই আপনি চাইলে প্রথম দিকেই আপনার বিজনেস এর নামে একটি ডোমেইন কিনে রাখতে পারেন। পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় আপনার ডোমেইন এর আন্ডারে ওপেন করা ইমেইল গুলো ব্যবহার করতে পারেন।

আপনার ডোমেইন নেম রেজিস্টার করার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখলে ভালো হয় –